
সংবাদদাতা রূপনারায়ণপুর. লকডাউনে বাজার খারাপ থাকার জন্য নিজস্ব দোকান ও সংসার চালানো মুশকিল হয়ে পড়েছে। এ কথা বলছেন মোবাইল রিপিয়ারিং দোকানের কর্তা যিষ্ণুদেব দাঁ. উনি বলেন যে এমন পরিস্থিতিতেও কিন্তু প্রশাসনিক দিক থেকে কোনো সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়নি। এই করোনা মোকাবিলার জন্য গ্রাহকদের দূরত্ব বজায় রাখার সঙ্গে মাক্স ও সেনেটাইজার ব্যবহার করার জন্য তিনি সবাইকে অনুরোধ করেন.

অমিত কুমার দেব ( গ্রান্ডক্যাটারার) বলেন যে রুপনারায়নপুর হিন্দুস্থান কেবলস্ প্রায় সব এলাকায় তিনি ক্যাটারিং বিগত ২৭ বছর ধরে করে আসছেন কিন্তু আজও পর্যন্ত এমন অবস্থার সম্মুখীন কখনও হননি।এ লকডাউনে নিজস্ব ৩০জন স্টাপকে বেতন দিতে পারছেন না। এ সিজিনে প্রায় ৯টা বিয়ের অনুষ্ঠানের কাজ বন্ধ বিশাল সংকটে পড়েন।

পুকা ব্যানার্জী:-(টোটোচালক)- এই লকডাউনে মাকের্টের অবস্থা খারাপ থাকায়,সংসার কিভাবে চলবে তা বুঝতে পারছেনা. বাজারে লোকজনের আসাযাওয়া না থাকায় বাজার মন্দা চলছে। টোটোতে উঠলে দূরত্ব বজায় রাখতে ও মাক্স সেনিটাইজার ব্যবহার করতে বলা হচ্ছে।

মৃনাল কান্তি লাহা:(হংসরাজ ব্লাউজ সেন্টার ):-এই লকডাউনে বাজারের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো না।দিনের পর দিন লোকজন বাজারে বেরোচ্ছে না কারন বাজার এখন সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা৬টা পযর্ন্ত সেকারনের জন্য কিছুটা মন্দা চলছে। দোকানে গ্রাহক এলে দূরত্ব বজায় রাখার মাক্স ও সেনিটাইজার ব্যবহার করার জন্য আর নিজস্ব দোকানের স্টাপদেরকে মাক্সও সেনিটাইজার ব্যবহার করতে বলা হচ্ছে।

রঞ্জিত ব্যানাজ্জী:-(বইখাতার দোকান ):- এই লকডাউনে স্কুল কলেজ বন্ধ থাকার জন্য দোকানে বিক্রি কমে গেছে তাই বাজারের অবস্থা খারাপ। সংসার চালানো খুব কষ্টের হয়েছে। দোকানে গ্রাহক এলে দূরত্ব বজায় রাখতে ও মাক্স ব্যবহার করতে বলা হচ্ছে।

: রঞ্জিত মন্ডল :(মাংস বিক্রেতা ):- লকডাউনে দোকানে আগের তুলনায় বিক্রি কম। দোকানে মাল সাপ্লাই কম হওয়ার জন্য বাজার অধের্ক দিন মন্দাভাব থাকে। অনেকে মাংস খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। দোকানে গ্রাহকদের ভিড় না করতে বলা হয়. দূরত্ব ও মাক্স ব্যবহার করতে বলা হচ্ছে।

দিলীপ পাল (মিষ্টি দোকান ):-করোনাকালে বাজারের অবস্থা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। দোকানে ভীড় কম লোকজন বাজারে আসছে না। কাস্টামার এলেই দূরত্ব রেখে জিনিস নেওয়ার জন্য আর মাক্স ব্যবহার করার জন্য বলা হচ্ছে।















